এখানে আপনারা এলার্জিতে নিমপাতার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন আর
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় এলার্জির লক্ষণ দেখে আপনারা নিশ্চিত করতে পারবেন যে এটা
এলার্জি সম্পর্কিত তা আমরা জেনে নিব কি কি উপাদান ব্যবহার করত।
আমাদের শরীরে নানা ধরনের এলার্জি বা রাশ চুলকানি চর্মরোগ ইত্যাদি
ব্যবহার করে সুফল পাওয়া গিয়েছে শরীরে এলার্জি মহা ঔষধ বলা হয় নিম পাতা
ব্যবহার করে আসতেছে । ক্ষতস্থান নিম পাতার পানি গরম করে
দিয়ে থাকি
পোস্ট সূচিপত্র: উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানব
এলার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার
নিম পাতা ফাঙ্গাস ও বাকটেরিয়া বিরোধী । তাই ত্বকের সুরক্ষায় নিম পাতা ব্যবহার হয়ে
আসছে। নিম পাতা ও কাচা হলুদ এলার্জি দূর করে। ব্যবহার পদ্ধতি : নিম
পাতা এবং কাচা হলুদ এক সাথে পেস্ট করে নিতে হবে এর পর আকান্ত স্থানে ভালো
ভাবে লাগিয়ে এক ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে। নিয়মিত ভাবে আক্রান্ত স্থান
পরিষ্কার করে নিমপাতা বাটা দিয়ে লাগিয়ে রাখতে হবে তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে
নিম পাতার ব্যবহার আদি ও প্রাচীন কাল থেকে করে আসতেছেন ডাক্তারগণের
মধ্যে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে এই পাতাটি। অধিক মানুষ নিম পাতার ব্যবহার করে
আসতেছে।আমরা অ্যালার্জি বলতে মূলত বুঝি শরীলে চুলকানি অনুভব হবে
অধিকতর শরীলে নানা জায়গায় ফোলা ভাব অনুভব একে বুঝে
থাকি আমরা এলার্জির ধরন রয়েছে। খাবারের মাধ্যমে একপ্রকার রয়েছে আর এক
প্রকার রয়েছে ধুলাবালির মাধ্যমে রয়েছে ধুলাবালির মাধ্যমে যে এলার্জিটা
হয়ে থাকে সেটাকে ডাস্ট এলার্জি বলা
চুল পড়া রোধে মেহেদি পাতার ব্যবহার
গ্রামীণ ভাবে মেহেদি পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে চুল পড়া
রোদে মেহেদি পাতার ব্যবহার এবং মাথার খুকশি রোদে মেহেদি পাতা
ব্যবহার করে থাকি চুল পড়া রোধে মেয়েটি পাতার ব্যবহার ও
উপকারিতা গুনাগুন সম্পর্কে আমরা জেনে নিব এবং মেহেদী পাতা ব্যবহারে চুলের
গোড়া শক্ত করে চুল পড়া বন্ধ করে আরো আমরা জানি মেহেদি পাতার ব্যবহারের
মাধ্যমে চুলের বিভিন্ন সমস্যা দূর হতে পারে এবং চুল বৃদ্ধি করতে পারার জন্য
আমরা এবং চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াই আর চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য
করে অনেক সময়
আমরা দেখি যে মাথায় খুশকির কারণে চুল উঠতেছে এমন অবস্থায় আমরা নানা
দুশ্চিন্ত করতে থাকি কি ব্যবহার করলে আমাদের সমস্যাটি সমাধান হবে নানা
ভাবে থাকে চুলের স্বাস্থ্য কিভাবে রক্ষা করব সেই কথা
ভেবে আমরা মেহেদি পাতা ব্যবহার করে সুফল পেয়েছি তাই আপনাদের এ মেহেদি পাতা
ব্যবহারের পরামর্শ দিতেছি চুল পড়া সমস্যা নিয়ে অনেক ঔষধ ও সাপ্লিমেন্ট
ব্যবহার না করে প্রাকৃতিকভাবে মেহেদী পাতা ব্যবহার করে চুল পড়া
রোদে প্রাকৃতিক কন্ডিশনাল হিসাবে মেহেদী পাতা কে
ধরে থাকি মেহেদি পাতা
অ্যান্টি অক্সাইড বেড়াতে সাহায্য করে এবং চুলে পুষ্টি প্রদান করে এবং
চুলের রুক্ষতা সরাতে সাহায্য করেমেহেদী পাতা ব্যবহারের ফলে চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি
পায় এবং বহুমুখী ভাবে চুল গজাতে সাহায্য করে মেহেদী পাতা যেভাবে আমরা
চুলে লাগাবো মেহেদি পাতা বেটে নিয়ে তার সঙ্গে লেবু ডিম ভালোভাবে মিশিয়ে
কাঙ্খিত চুলে লাগাতে হবেআমরা যদি নিয়মিত ব্যবহার করি তাহলে এর ফলাফল দেখতে
পারবো তাই আমরা নিয়মিত মেহেদি পাতা বেটে চুলে এবং মাথায় লাগাইলে তার উপকারিতা
বুঝতে পারব।
পন্ডস এজ মিরাকেল নাইট ক্রিম এর অপকারিতা
পন্ডস এজ মিরাক্কেল নাইট ক্রিম এর অপকারিতা সম্পর্কে জানবো। আমরা
সুন্দর হওয়ার জন্য নানা প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি। রাতে পন্ডস এজ
মিরাক্কেল নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকি আমরা ঠিক ভাবে বিচার বিশ্লেষণ
করে না। দেখে যেকোনো কোম্পানির নাইট ডে ক্রিম ব্যবহার করে থাকি
অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহার করার কারণে আমাদের তকে স্কিন
ক্যান্সার দিকে আমরা ধাপিতো হচ্ছে। অধিক মাত্রায় ব্যবহার করার কারণে
ত্বক পুড়ে যায় পন্ডস এজ মিরাক্কেল নাইট ক্রিম ভালো করে জানার পরে
আপনারা ব্যবহার করবেন।
এই পণ্যটি আপনি খোঁজ নেওয়ার পরে ব্যবহার করবেন আমাদের এখানে এইটার
সম্পর্কে সাময়িক কিছু ধারণা দেওয়া হল পন্ডস এজ মিরাক্কেল নাইট ক্রিম
অধিক পরিমাণ ব্যবহার না করা উচিত। এইটা যেমন সুফল রয়েছে সাথে সাথে
এর ক্ষতিকর দিকগুলিও রয়েছে সাময়িক সময়ের জন্য আমাদের ত্বকে
উজ্জ্বলতা এনে দেয় কিন্তু আস্তে আস্তে ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট
করে ফেলে তাই সবকিছু ব্যবহারে একটা মাত্র থাকে। পন্ডস এজ মিরাক্কেল
নাইট ক্রিম অনেক মাত্রায় ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি জন্য
পন্ডস এজ মিরাক্কেল নাইট ক্রিম সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।
চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার
চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার: চর্ম রোগের কারণগুলো এখন জানবো । চর্মরোগ হয় কেন
এবং তার প্রতিকার কিভাবে করবো। চর্মরোগে নিম পাতার মহা ওষুধ বলে ধরা যায়
। চর্মরোগ কিভাবে ছড়াই তা আমরা জানবো চর্মরোগ বংশীয় ভাবে হতে
পারে কিংবা আঘাত লাগার মাধ্যমে হতে পারে খাদ্যের জন্য হতে পারে কিংবা প্রাকৃতিক
কারণে হতে পারে। এর থেকে প্রতিকারের উপায় চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার করা
উপকার পাওয়া সম্ভব। নিম্নলিখিত বর্ণনায় যা জেনেছি তাহলে চর্ম রোগের মহা ঔষধ
বলে। ধরা যায় নিম পাতায় রয়েছে ।
চর্মরোগ হলে ওই ক্ষতস্থানে রাত করে চুলকাতে হয়। হাত ব্যবহার করে
থাকে চুলকানোর মাধ্যমে অধিক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। নিম পাতা অ্যান্টিসেপটি
ভাইরাস প্রতিরোধে কাজ করে আর নিম পাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগানোর পরে ঠান্ডা
অনুভব হয় স্বস্তি পাওয়া যায়।চুলকানি নিরাময়ে নিম পাতার ব্যবহার গরম কালে
ত্বকে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ সমস্যা দেখা দেয়। এ ক্ষেএে নিম
পাতা ব্যবহারে চুলকানি থেকে নিরাময় পাওয়া যায়। নিম পাতার অনেক গুন রয়েছে
।
গর্ভাবস্থায় কচুশাক খাওয়ার উপকারিতা
কচুশাক যেমন খেতে ভালো তেমনি পুষ্টি গুনে ও ভরপুর। কচুশাক সহজে হাতের
নাগালে পাওয়া যায় তাই গর্ভবস্থায় খাদ্য তালিকায় কচুশাক রাখা প্রয়োজন
কারণ কচুশাক এ রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ভিটামিন সি, এবং
ক্যালসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ ফসফরাস ও আয়রন। গর্ভবতী নারীদের ভিটামিন
ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য এবং কচু শাক গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য
অনেক উপকারী। যেসব গর্ভবতী নারীদের রক্তের ঘাটতি রয়েছে শরীর সেসব গর্ভবতী
নারীরা কচুশাক খেলে রক্তের ঘাটতি পূরণ করতে অনেক ভালো সাহায্য করে ।
এছাড়াও কচু শাক ভিটামিন এ এর উৎস রাতকানা রোগ সহ
ভিটামিন এ অভাবজনিত রোগে কচু শাক অন্তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
থাকে গর্ভবতী নারীদের কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ এ কচুশাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে কচুশাক এ রয়েছে ফাইবার বা আঁশ যা সহজে খাবার হজম করতে
সাহায্য করে এছাড়াও কচুশাক প্রোটিন ফাইবার ভিটামিন ও
মিনারেল সরবরাহ করে থাকে। দাঁত ও হাঁড়ের বৃদ্ধি সাহায্য করে। এছাড়াও
গর্ভবতি মায়েদের স্তনের বৃদ্ধি তে সাহায্য করে।
পাকা পেঁপের উপকারিতা কি?
পাকা পেঁপের ভিটামিন সি থাকার কারনে আমাদের দেহের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক কে ভালো রাখে এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন
এ যা চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে। পাকা পেঁপের উপকারিতা হজম শক্তি
বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পেঁপে তে থাকা
ক্যারোটিন ফুসফুস এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। হৃদরোগ থেকে
রক্ষা করে।
পাকা পেঁপের উপকারিতা সম্পর্কে জানবো ব্রণের দাগ কমিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
দাঁত ও মাড়ি ভালো রাখে এছাড়াও শরীরে ভিটামিন বি এর অভাব পূরণ করে।পাকা
পেঁপের খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং অত্রের কৃমি হওয়ার
রোধ করে। পেট পরিষ্কার রাখে। ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে হাঁড়
মজবুত করে । এই হল পাকা পেঁপের গুণ এবং উপকারিতা।
সূর্যমুখী বীজের উপকারিতা কি?
সূর্যমুখীর বীজের উপকারিতা সোনাসম্পর্কে জানব শরীরের বিভিন্ন ধরনের
রোগ সারিয়ে তুলে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে তাই আমাদের নিয়মিত
খাদ্য তালিকায় সূর্যমুখীর বীজ রাখা প্রয়োজন। সূর্যমুখী বীজে প্রচুর
পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
সাহায্য করে এছাড়াও সূর্যমুখী বীজে ভিটামিন ই থাকায় চুল এবং ত্বকের
যত্নে কাজ করে
এবং ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা হাড়কে মজবুত রাখতে সাহায্য
করে। সূর্যমুখী বীজে রয়েছে ফ্যাট এবং প্রোটিন যার শরীরে এনার্জি বৃদ্ধি করে।
এছাড়াও মানসিক স্বাস্থ্যের ইতিবাচক প্রভাব ফেলে প্রদাহ কমাতে সাহায্য
করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে থাইরয়েড গ্রন্থিকে সক্রিয় রাখে এবং হজম
শক্তি বৃদ্ধি করে।সূর্যমুখী বীজের তো অপরিসীম বলে জানা যায় । সূর্যমুখী বীজের
গর্ভবস্থায় চিড়া খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া উপকারী হতে পারে। চিড়া
শরীরের দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া নারীদের
ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় এক্ষেত্রে চিড়া খাওয়াএকটি
হালকা খাবার যা সহজেই হজম হয়।গর্ভাবস্থায় বমি বমি ভাব এর কারণে
অন্যান্য খাবারের প্রতি অনীহা সৃষ্টি হয় তখন শুকনো খাবার হিসাবে
গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া যেতে পারে প্রোটিন দ্বারা সমৃদ্ধ গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া যাই
গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া কারণ চিড়া একটি সৃষ্টিকর খাবার। গর্ভাবস্থায়
পুষ্টিগণ বৃদ্ধির করতে সাহায্য করে। চিরার সঙ্গে দুধ,কলা,
বাদাম,মিশিয়ে খেলে পুষ্টিগুণ আরো বেশি বৃদ্ধি করে। গর্ভাবস্থায় চিড়া
খাওয়া চিড়া ফাইবার সমৃদ্ধ একটি খাবার। মাধ্যম বলে জানা যায় ডাক্তারগণের
পরামর্শে এই খাবারটি গ্রহণ করা বলে মনে করা হয় খাবারটি অনেক উপকারী। বলে জানা গিয়েছে
গর্ভবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় অবশ্যই ইসবগুলের ভুসি খাওয়া যাবে। তবে পরিমাপ মতো
খেতে হবে । গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়
এক্ষেত্রে ইসবগুলের ভুষি অনেকটাই কার্যকর এটি প্রাকৃতিক উপাদান।
গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় বেশি দেখা যায় এক্ষেত্রে ইসবগুলের
ভুষি খাবার সহজেই হজম করতে সাহায্য করে।গর্ভবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়ানো কে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
গর্ভবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়া গর্ভবস্থায় গর্ভবতী নারীদের
রক্তচাপ এবং হৃদরোগ কমাতে সাহায্য করে । এছাড়া গর্ভ অবস্থায়
ইসবগুলের ভুসি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং
গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকলে তা দূর করে। প্রাকৃতিক ওষুধ হিসাবে প্রাকৃতিক
ওষুধ হিসেবে জেনেছি গর্ভবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়া খুব উপকারী বলে জানা
গেছে এতে। পরিমাণ মতো খেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url