উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা

আপনি কি উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন তাহলে   এই সম্পর্কে অনেক কিছু জানে পারবেন আর কেউ জানার চেষ্টা করে না গ্রাম থেকে যা উৎপাদন হয় তা সমগ্র জায়গায় ছড়িয়ে দেয় ।

গ্রাম থেকে বিভিন্ন শস্য উৎপাদন করে বিভিন্ন জায়গা জেলা বিভাগ আরো দেশ-বিদেশ রপ্তানির মাধ্যমে আমাদের জীবিকা নির্বাহ করতে থাকেন গ্রামের মানুষ ভেজালমুক্ত খাবার আমাদের কাছে পৌঁছে দেয় আর উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা বিশ্লেষণ এর মাধ্যমে আলোচনা করা হলো

পোস্ট সূচিপত্র:উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা

উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা

অনেকেই উৎপাদন মুখী গ্রাম নিয়ে কিছু কথা সঠিক ভাবে জানেনা আমাদের দেশে যতগুলি গ্রাম রয়েছে তা থেকে মানুষ বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন করে যা তাদের নিজের চাহিদা মিটিয়ে ও বিভিন্ন উৎপাদিত পণ্য স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়নের ভূমিকা রাখে ।এই ধরনের গ্রাম গুলো সাধারণত কৃষি, মৎস্য চাষ , কুটির শিল্প , পশু পালন, ইত্যাদি বিকাশ ঘটাতে থাকে । উৎপাদন মুখী গ্রামগুলো  স্বনির্ভরশীল হওয়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।


বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের অর্থকারী ফসল উৎপাদন হয় যা দেশের বিভিন্ন চাহিদা মিটিয়ে দেশের বাইরে রপ্তানি হয়ে আসছে। যেমন পাট, পাট একটি অর্থকরী ফসল যা সোনালী আঁশ নামে পরিচিত। পাটের আঁশ থেকে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পণ্য দেশের চাহিদা মিটানোর পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে। এতে করে অর্থনীতিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

আরো পড়ুন:বাংলাদেশের গ্রাম অঞ্চলের

উৎপাদন মুখী গ্রামে যেসব পণ্য


আমাদের এই বাংলাদেশে ৮ টি বিভাগ এবং ৬৪ টি জেলা রয়েছে । আর রয়েছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গ্রাম ৮৭১৯১টি এখান থেকে উৎপাদনকৃত মালামাল গুলো দেশের প্রয়োজন মেটানো পরে বাহিরের দেশে রপ্তানি করা হয় এছাড়া বাংলাদেশের গ্রাম অঞ্চলের এখন বিভিন্ন ধরনের করা হয় সবজি এবং ফসল পতন করা হয়। গ্রামে অনেক কিছুই উৎপাদন করা সম্ভব হয়।

একটি গ্রামের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা বয়ে আনে আপনারা জানেন গ্রাম অঞ্চলে পশুপালন করার মাধ্যমে আমাদের মাংস এর চাহিদা মেটায় এবং যেগুলো উৎপাদন হয় যেমন আপনার জানেন গরু, ছাগল, হাঁস মুরগি, আরো পুকুরে মাছ চাষ করে ইত্যাদি পালনের দুধ, ডিম ,মা্‌ মাংস-মাংস আরো অনেক কিছু করা উৎপাদন করা যায় উৎপাদন করা যায় এছাড়া রয়েছে নদী, পুকু্‌ খাল বিল জলাশয়ে মাছ চাষ করা যায় সেই মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা যায়,।

কৃষি ও পশু পালন মাধ্যমে উন্নতি


বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ এখানে যে খাবারগুলো উৎপাদন করা হয় সেইগুলো দিয়ে মানুষের জীবিকা নির্বাহ করা যায় আপনারা তা জানেন বাঁধনরত আমাদের দেশের গ্রামকে উৎপাদনের চাবিকাঠি বলে জানা যায় এখানে অনেক ধরনের শিল্প কারুকার্য রয়েছে যা বাইরে দেশে রপ্তানি করে থাকে কৃষি ও পশু পালন মাধ্যমে জানবো। আর কৃষি যেগুলো ফসল উৎপাদন করা হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে আপনারা জানবেন।

আপনারা জানেন গ্রামগুলোতে কৃষি ফসলের ওপর নির্ভরশীল থাকে মানুষ কৃষি ফসলের মাধ্যমে গ্রামগুলোতে ছোট ছোট ব্যবসা মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয় ভেজালমুক্ত খাবার এখানে আরো রয়েছে ভেজালমুক্ত মাছ-মাংস এগুলো আমরা পেয়ে থাকি পশু পালনের মাধ্যমে লাভবান এবং আর্থিক ভাবে স্বনির্ভরশীল হওয়া যায়। বলে আপনারা জানেন উন্নতি করা সম্ভব বলে মনে করা যায়।

উৎপাদন মুখী কুঠির শিল্পের পরিচিতি

আপনি কি জানেন কুঠির  শিল্প কি এতে করে মানুষ কতটা উপকৃত হয়েছে কুঠির শিল্পের ব্যবহার করে যেভাবে মানুষ আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতেছে তা আমরা জানবো আপনারা কি জানেন কুঠির শিল্প কি কি হয় তা সঠিক না জানার কারণে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন কুঠির শিল্প বাস্তবায়ন ,বাঁশ ও বেতের কাজ করে গ্রামের মানুষ আত্মিকভাবে লাভবান হচ্ছে এবং আরো রয়েছে।

কাঠ খোদাই করে আসবাবপত্র জিনিস তৈরি করে লাভবান হয় আরো রয়েছে আমাদের দেশের সোনালী আঁশ যেটাকে ব্যবহার করে অনেক সুন্দর জিনিস তৈরি করে বাইরের দেশের রপ্তানি করা হয় যা চাহিদা অনেক আরো রয়েছে বস্ত্র বয়ন হলো হাতে তৈরি সুন্দর সুন্দর নকশি কাঁথা এবং চাদর , শাড়ি, লুঙ্গি তৈরিতে গ্রামের মানুষ গুলো অনেক পারদর্শী এই হল কুঠির শিল্প র কিছু ধারনা আপনারা জানলেন।


 ফলমূল ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করা হয়। এগুলো নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহের মাধ্যমে আর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url