গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার

গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার  আপনারা জানতে চান গর্ভবতী মায়েদের যত্ন সম্পর্কে । একটি মেয়ে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় তার গর্ভবতী অবস্থা এই সময় নারীদের অধিক গুরুত্বপূর্ণ একটি সময় এ সময়ে তাদের যত্ন নেওয়া।

গর্ভবতী-অবস্থায়-যেসব-মায়েদেরযত্ন-করা-দরকার

আপনি কিভাবে যত্ন নেবেন এটা সকলের প্রশ্ন গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার এই সময়টা যদি তার মানসিক ও শারীরিক পরিবর্তন ঘটে। এটি আপনার সন্তানের জন্ম হবার প্রভাব ফেলবে তাই বিশেষভাবে যত্ন নেওয়া দরকার বলে মনে করি।

পেজ সূচিপত্রঃগর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার

গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার

গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার। মায়ের যত্ন নেওয়া অতি জরুরী এই সময় একটি নারীর গর্ভে ধীরে ধীরে নবজাতক শিশু বেড়ে ওঠে তাই এই সময় যত্নের মাধ্যমে একটি সুস্থ ও সুন্দর বাচ্চা পৃথিবীতে জন্ম নেই তাই এই সময় মাওনা শিশু অনেক বেশি যত্ন প্রয়োজন পড়ে। তাই গর্ভ অবস্থায় মায়ের সঠিক যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় মায়ের যত্ন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন গর্ভাবস্থায় এক নারী তার স্বাভাবিক এর তুলনায় শরীরে পুষ্টির চাহিদা দ্বিগুণ বেড়ে যায় তা এই সময় পুষ্টিকর খাবারের কোন বিকল্প নেই। প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে যেগুলি খাবার খাওয়াবেন তা নিচে উল্লেখ করা হলো তা সম্পর্কে জেনে নিন।


গর্ভবতী মায়ের জন্য ভাত, রুটি, ছোলা ডাল, মাংস, দুধ ডিম, বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি ও হাস্যকর এছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফলমূল খেজুর যা গর্ভ অবস্থায় মায়েদের শরীরে খনিজ প্রোটিন ভিটামিন আইরন ক্যালসিয়াম এ এই জাতীয় খাবার ঘাটতি পূরণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এগুলো খাবার নবজাতকের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠা এবং বিভিন্ন ধরনের প্র- প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেন এছাড়া আড়ের গঠন করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সবসময় পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে পানি পান করা আপনার এবং আপনার নবজাতকের জন্য অনেক উপকারী বলে বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন।

গর্ভবতী মায়ের নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে এর মাধ্যমে গর্ভবতী মায়ের শরীরে সুস্থ আছে কিনা তা জানা যায় এ ছাড়া আলট্রা সোনোগ্রাফি করে। শিশু বৃদ্ধি ঠিক আছে কিনা তা দেখা এবং চিকিৎসকে পরামর্শ ব্যতীত কোন ঔষধ খাবেন না কোন ধরনের ভারী দুশ্চিন্তা করবেন না এই সময় মায়ের মানসিকতা শান্তি দিকটা লক্ষ্য রাখতে হবে কারণ মা যদি খুশি থাকলে নবজাতক শিশু ভালো। শিশুও ভালোভাবে বেড়ে উঠবে। এক্ষেত্রে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম তাদের ভালোবাসা সুন্দর আচরণ এছাড়া সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ ভৌম বিশ্রাম প্রয়োজন নিয়মিত সালাত আদায় করা।

আর কোন ধরনের ভারী এবং দৌড়ানো ঝোঁকিপূর্ণ কাজ এড়িয়ে চলবেন তাতে কোন ক্ষতি হবে না। এবং আপনি আপনার পার্টনারকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে রাখতে হবে। গর্ভবতী অবস্থায় বিশেষ করে দাঁতের যত্ন নিতে হবে কারণ এই সময়ে মারে দাঁতগুলো অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। আর আপনি যেগুলো থেকে ক্ষতি হবে সেগুলো বাস থেকে বিরত থাকবেন।গর্ভবতী অবস্থায় কোন ধরনের নিশা জাতীয় দ্রব্য থেকে বিরত থাকবেন যেমন মধ্যপান, ধূমপান বিশেষ করে এগুলো থেকে আপনারা বিরত থাকবেন। আর আপনারা জাপান এবং কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকবে এইসব অভ্যাস শিশুর মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

 আর আপনি এই দিকটাই খেয়াল রাখবেন। যে ওষুধ বা ভ্যাকসিন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করবেন না। আর যদি কোন ভ্যাকসিন আপনার শরীরে প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করব। এবং টিটনাস্টিকা গর্ব অবস্থায় নেয়া অত্যন্ত জরুরী বলে মনে করা হয়। আপনারা এটা জেনে খুশি হবেন যে। একজন গর্ভবতী মহিলা তার গর্ভকালীন সময়ে পরিবারের সহযোগিতা আন্তরিক থাকতে হবে। স্বামীকে মায়ের মানসিক শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। পরিবারের সবাই সদস্যরা গৃহকর্মের কাজ করতে সাহায্য করতে পারেন। আর এবং মায়ের আরাম নিশ্চিত করা

গর্ভবতী অবস্থায় গর্ভধারণের পরঅতিরিক্ত চুল পড়ে কেন

গর্ভবতী অবস্থায় অতিরিক্ত চুল পড়ে কেন। মাতৃত্ব যেকোন মানুষের কাছে একটি আল্লাহর রহমত আর তার অসাবধানতা তার জীবনে অন্ধকার ডেকে আনবে। গর্ভধারণের পর শরীরে নানা ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় চুলের অনেক সমস্যা দেখা দেয়। চুল দুর্বল হয়ে পড়ে অকারনে খুব বেশি চুল ঝরতে থাকে এ সময় যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হ। তাহলে ফল আরো খারাপ হবে এই সময় কিভাবে আপনারা যত্ন নেবেন এইটার জন্য পোস্টটি লেখা। চলুন দেরি না করে আপনাদেরকে জানাই কি করলে চুল ওঠা রক্ষা করতে পারবো নিচে লেখাগুলো পড়ে সবকিছু জানতে পারবেন।


 গর্ভবতী অবস্থায় অনেক মায়ের চুল পড়ে এটা কি স্বাভাবিক বলে আপনাদের প্রশ্ন? হ্যাঁ এইটা স্বাভাবিক হরমোন এর পরিবর্তনের কারণে চুল পড়া খুবই সাধারণ ব্যাপার [Estrogenও progestetrone] হর মনের ভারসাম্য পরিবর্তন হেয়ার ফল সাইকেল বিঘ্ন হয়। ভাবছেন এখন কি করবেন? প্রচুর পরিমাণ আইরন ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খাইতে হবে। আর বেশি চিন্তা করবেন না। গরম জল দিয়ে চুল ধোঁয়া এড়িয়ে চলবেন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ বা তেল ব্যবহার করবেন। চুল পড়া বন্ধ করতে চাইলে ধৈর্য ও নিয়ম মানা অত্যন্ত জরুরি।

গর্ভবতী অবস্থায় সাধারণত চুল কম পড়ে। মা প্রয়োজনীয় প্রোটিন চাহিদা ফিলাপ করে ফেলে বিশেষ করে প্রোটিন প্রোটিনের পাশাপাশি ভিটামিন সি জাতীয় খাবার ক্যালসিয়াম, ফসফরাস আয়রন গর্ভবতী অবস্থায় যদি এইগুলোর কমতি থাকে তাহলে অতিরিক্ত চুল পড়তে পারে। এবং প্রেগনেন্সির পিরিয়ড পরে যদি মা বেস্ট ফিটিংয়ে থাকে। তখন তার থেকে বাচ্চা এ নিউট্রিশন নিচ্ছে তখনই তার কিছু ল্যাকিং তৈরি হয় সেজন্য তার চুল পড়তে পারে তাই এই বিষয়গুলো রিকভার করার জন্য অবশ্যই পুষ্টি বিদের পরামর্শ নিবেন। কোন খাবার কত গ্রাম খেতে হবে কত ক্যালরি এইগুলো ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

আপনার শরীরে কতটুকু ক্যালোরি প্রয়োজন। আপনার উচ্চতা ওজনের উপর নির্ভর করে। খাবার খাওয়া জরুরী আর একটি কারণ হচ্ছে শুকিয়ে যায়। বাচ্চা বেস্ট ফিডিং করে তখন অনেক মা শুকিয়ে যায়।  অনেক সময় আছে আছে এমত অবস্থায় অনেক হরমোন চেঞ্জ হতে পারে বিশেষ কর। হাইপার থাইরয়েড জিসম হতে পারে। এইটা হলে অনেক মা শুকিয়ে যেতে পারেন অনেক সময় আছে যে প্রোটিন এনার্জি মেনি নিউট্রিশন ইনটেক করছেন। সেই কারণে আপনার মাসেল ব্রেক ডাউন হতে পারে। কাজে এই বিষয়গুলি আপনি পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে পারেন যাতে আপনার ক্ষতি না হয়

গর্ভবতী অবস্থায় শরীর দুর্বল  হয় কেন

গর্ভবতী অবস্থায় শরীর দুর্বল  হয় কেন। দেখুন আপনারা সবাই জানেন গর্ভবতী সময়ে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। মানে গর্ভকালীন সময়ে শারীরিক, মানসিক দুটোরইভ পরিবর্তন ঘটে আপনার সারা দিনের কাজকর্ম শক্তি কমিয়ে দিয়ে । সেটাকে ক্লান্তিতে রূপান্তর করে এই সময় শরীরে বিভিন্ন ধরনের হরমোন চেঞ্জ হতে থাকে বিশেষ করে ইস্ট্রোজেন প্রোজেস্টে ইমাম এর থেকে ক্লান্তি অনুভবকে আর গর্ভকালীন অবস্থায় শেষের তিন মাস অনেকের অনেক গর্ভবতী মহিলাদের ওজন বেড়ে যায়। আর যাদের বেশি বেড়ে যায় কিন্তু এদের ক্লান্তি অনুভব হয় এছাড়াও গর্ভবতী মহিলার শরীরে যদি আয়রনের অভাব থাকে।

তারপরে যদি তা ঠিকমতো ঘুম না হয় পিঠে ব্যথা করে বা কোমরে ব্যথা মর্নিং সিগনেট থাকে সুগারের মাত্রা কম থাকে কারো অতিরিক্ত যদি কারো বমি হয় বা যদি সুগারের মাত্রা কম থাকে। এই মত সময়ে আপনি প্রোটিনের মাত্রা বাড়াতে হবে। প্রতিদিন দুটো করে ডিম এবং দেশি জাতীয় মাছ খেতে হবে ছোট মাছ, কাতল মাছ, পুটি মাছ, পাবদা মাছ , দেশি জাতীয় যেগুলো মাছ রয়েছে ওইগুলো খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি সিজিনালি যেগুলো সবজি রয়েছে লাউ চিচিঙ্গা এগুলো পরিমাণ সবজিগুলো বাড়িয়ে দেন যদি বেশি দুর্বল লাগে তাহলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি রয়েছে।

গর্ভবতী অবস্থায় অতিরিক্ত গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় কেন

গর্ভবতী অবস্থায় অতিরিক্ত গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় কেন। আপনারা জেনে নিন গর্ভবতী অবস্থায় জরায়ু বড় হতে তাকে এটি খাদ্য পাকস্থলীতে চাপ দেয় অনবরত চাপটা দেওয়ার ফলেতখন গ্যাস্টিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দেয়। গর্ভকালীন সময়ে অনেকেরই অতিরিক্ত গ্যাস্টিকের সমস্যা দেখা যাচ্ছে তারা প্রথম থেকেই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহার করছেন। তাতে কোন ক্ষতি নেই কিন্তু এইটা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা দরকার যাতে আপনার পরবর্তীতে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়। নিশ্চিতভাবে আপনি গ্যাসের ওষুধ সেবন করতে পারেন তাতে কোন ক্ষতি হবে ।

গর্ভবতী-অবস্থায়-অতিরিক্ত-গ্যাস্টিকের-সমস্যা-হয়-কেন

প্রেগনেন্সিতে গ্যাস এবং এসিডিটি কষ্ট পাচ্ছেন। গর্ভকালীন সময়ে অনেক মা অ্যাসিটিতে কষ্ট পেতে থাকছে।এর কারণ হচ্ছে হরমোন পরিবর্তন ও পেটের উপরে চাপ এর জন্য সমস্যা হয় ঝাল তেলে ভাজা অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন খাবার পর সঙ্গে সঙ্গে শোবেন না অন্তত পক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কারো কারো গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে এবং কারো কারো মাঝ থেকে শেষ পর্যন্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে । আপনি যে খাবার খাচ্ছেন তাতে কি আপনার গ্যাস হচ্ছে সেটা লক্ষ্য করতে হবে যদি বোঝেন ওই খাবারটিতে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হচ্ছে তাহলে খাবারটি এড়িয়ে চলুন।

গর্ভবতী অবস্থায় রক্তশূন্যতা দেখা দেয় কেন

গর্ভবতী অবস্থায় রক্তশূন্যতা দেখা দেয় কেন। যেসব কারণে তো আমরা এখন আপনাদেরকে জানাবো দেখা যায় যে জানা থাকে না প্রেগনেন্সির সময় ধরা পড়ে থ্যালাসেমিয়া হয় বা বাহক থ্যালাসেমিয়া ডিজিস সেই কারণে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে তার হিমোগ্লোবিন মাত্রা অন্যান্য কিছু রয়েছে নাকি এর মধ্যে যদি কিছু ধরা না পড়ে আর হিমোগ্লোবিন কম দেখায় তাহলে তাকে আইরন ইনজেক্ট করতে হবে। হিমোগ্লোবিনের প্যারামিটার ঠিক থাকলে আরো যেগুলো রয়েছে ওইগুলো ঠিক থাকলে হিমোগ্লোবিন ইলেক্ট্রো ফোসিস করে দেখতে হবে। তার শরীরে থ্যালাসেমিয়া বাহক রয়েছে ।


গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন কমে গেলে আয়রন ইনজেক্ট করলে কোন সমস্যা হবে কিনা গর্ভকালীন সময়ে কারো শরীরে হিমোগ্লোবিন কম থাকলে আয়রনের ইঞ্জেকশন ডাক্তারগণ সাজেস্ট করে থাকে। এটা কখন দিতে হয় তার কোন নির্দিষ্ট সময় নাই আপনার শরীরে যদি রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। আপনার শরীরে আইরন ইনজেক্ট করতে পার। এটি ব্যবহারে পর  সাধারণত সময় লাগে দুই থেকে তিন মাসের মতো সময় লাগে রক্তর হিমোগ্লোবিন লেভেলগুলো নরমালে আসতে। সুতরা আপনার যদি এমন হয়ে থাকে ৩৬ সপ্তাহ পর রক্তস্বল্পতায় দেখা গেল। তখন আয়রন ইনজেকশন ব্যবহার করে খুব একটা বেনিফিট হবে ।

সে ক্ষেত্রে যদি আপনার রক্তস্বল্পতা থাকে শরীরের রক্ত দেওয়াটাই ভালো যদি রক্তস্বল্পতা থাকে কারণটা নির্ণয় করে। আয়রনের ইনজেকশন গুলো দেওয়া যেতে পারে। সবার শরীরে ইনজেকশনগুলো সঠিকভাবে কাজ করে না এবং কিছু সাইড ইফেক্ট দেখা যা। যেখানে ইনজেকশনটা বা কেনেলা দিয়ে আইরন দেওয়া হয় সেই জায়গাতে কালো হয়ে থাকে কারো কারো শরীরে জ্বালাপোড়া অনুভব করে থাকে এর মত সার্টিফিকেট দেখা যায়। ওই জায়গাতে ব্যাথা অনুভব করে থাকে। আবার অনেকেরও বমি বমি মাথা ঘোরা এমত সমস্যাও ফেস করতে পারে এইটাই মোটামুটি আয়রনের সমস্যা হয়ে থাকে। 

গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া যাবে

গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া যাবে। চলুন জেনে নিন গতকালীন সময়ে বমি যে প্রকোপটা প্রথম যারা মা হচ্ছেন এই সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকেন পরবর্তী গর্ভাবস্থা তে আস্তে আস্তে যে বমির প্রকোপ টা আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে বমি এটা সাধারণত ঘুম থেকে ওঠার পরই অরুচি ভাব কাজ করে এবং সবকিছুতে একটা গন্ধ অনুভব অনুভব করে মারা এটাকে স্মরণীয় পর্যায়ে রাখা যায় এটার জন্য কিছু স্বাভাবিক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে অতিরিক্ত জাল মসলাদার খাবার এবং বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন গতকালীন সময়ে অতিরিক্ত মসলা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে হয়ে থাকে এগুলো খাবার এড়িয়ে চলবেনচ।
গর্ভবতী-অবস্থায়-কি-কি-খাবার-খাওয়া-যাবে
গর্ভ অবস্থা চলাকালীন সময়ে প্রত্যেকটি মেয়েদের জানা উচিত যে কি কি খাবার এই সময় খেতে হবে কারণ গর্ভাবস্থায় একজন নারী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করে থাকেন এই সময় গর্ভাবস্থায় নবজাতক শিশুর সুস্থ ও বৃদ্ধি, শারীরিক গঠন, বুদ্ধির বিকাশ, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ইত্যাদির জন্য পুষ্টিকর খাবারের কোন বিকল্প নেই। এই সময় খাবার হতে হবে সুসম ও পুষ্টিকর। এ অবস্থায় সঠিক খাবার বেছে নেওয়ার অত্যন্ত জরুরী তাই গর্ভাবস্থায় কি কি খাবেন তাহা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা গুলি জেনে নিন।

‎ যেগুলো খাবার খাবেন। শর্করা জাতীয় ও শক্তিদায়ক খাবার যেমন যেমন: ভাত, রুটি, আলু, মিষ্টি আলু, ওটস, এবং কনফ্লেক এইগুলো খাবার গর্ভাবস্থায় নারীদের শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন বিভিন্ন ধরনের মাছ, মুরগি, ডাল ছোলা মটরশুটি, ডিম [ভালো ভাবে সিদ্ধকরে নেন] এগুলি নবজাতক শিশুর হাড় মাংসপেশি ও শারীরিক গঠন করতে সাহায্য করে। দুধ ও দুন্ধজাত খাবার যেমন দুধ, দই, পানি এইগুলো ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে। এছাড়া বিশুদ্ধ পানি পান পর্যাপ্ত পরিমাণ পান করে তাছাড়া চিনি সাজুস ডাবের পানি খাওয়া যাবে।
‎বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি যেমন লালশাক,পালং-শাক, কলমি শাক,পুঁইশাক,এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সবজি রয়েছে। বাঁধাকপি আর যেগুলো সবজি করলা,লাউ,শসা,ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের সবজি খেতে হবে যা ভিটামিন এ,বি,সি,আইরন,ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার গুলো খাইতে হবে। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলমূল খেতে হবে বিভিন্ন ধরনের যেমন পেয়ারা,কমলালেবু.মালটা, কলা,আপেল,আঙ্গুর,বেদানা,খেজুর এছাড়াও মৌসুমী ফল গুলো সীমিত আগায়ে খাতে হবে যেমন আম, লিচু, কাঁঠাল আর স্বাস্থ্যকর ফের জাতীয় খাবার গুলি খেতে হবে আখরোট, কাজুবাদাম বাদাম এগুলি খাবার খেতে হবে।

গর্ভবতী অবস্থায় রক্তপাত হলে করণীয় কি

গর্ভবতী অবস্থায় রক্তপাত হলে করণীয় কি।আসুন আমরা জেনে নিন গর্ভাবস্থায় রক্তপাতের প্রধান কারণ গর্ভপাত বা এবোশন সব রক্তপাতই কিন্তু গর্ভপাত নয় সেটা গর্ভপাতের সূচনা কিনা গর্ভাবস্থায় অল্প হোক কিংবা বেশি রক্তপাতের সঙ্গে পেটে খিচ ধরা কামড়ানোর টাইপের একটা ব্যথা হবে তীব্র ব্যাথা তার সাথে রক্ত পাক এবং এই রক্তপাতেরও একটা বৈশিষ্ট্য থাকে তরল নয় মনে হয় ভেজা টিস্যু অথবা মাংসের দল আর মত কিছু কিছু অংশ রক্তপাতের সাথে থাকে এইটা গর্ভপাতের লক্ষণ আরেকটি কারণে ভ্রম যখন জড়াতে প্রতিস্থাপন না হয়ে ডিম্বালী বা ফেলো পাইন বাইরে প্রতিস্থাপন হয় সেটাকে এটুক পিয়া প্রেগনেন্সি বলে। 

 গর্ভকালীন সময়কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথম সময় হল  ১২ সপ্তাহ এবং দ্বিতীয় সময় ১২ থেকে ২৮ সপ্তাহ তৃতীয় সময়কাল ২৮ সপ্তাহ থেকে বাচ্চা হওয়ার পর্যন্ত। প্রেগনেন্সির সময় প্রথম তিন মাস হওয়াকে রক্তক্ষরণ হওয়াকে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এইটা মাসিক সাইকেলের জন্য হয় এইটা যদি বেশি পরিমাণে হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলব। আর আপনার জরায়ুতে ভ্রমণ বাড়ার কারণে আপনার রক্তক্ষরণ হতে পারে। যদি বেশি পরিমাণ হয় তাহলে আপনি গাইনি ডাক্তার দেখাতে পারেন।

প্রথম তিন মাস সময়ে প্রেগনেন্সি সময়ে স্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হতে পারে সেটা পিরিয়ড সাইকেলিং জন্য হয়ে থাকে। যদি আপনার রক্তক্ষরণ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। বা বা সাইকেলিং সময় হতে থাকে গর্ভবতী অবস্থায় এটি ভালো লক্ষণ না সে ক্ষেত্রে আপনারা তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে যে পরামর্শ গ্রহণ করব। অনেকেই বলে হালকা বাদামী রঙের ব্লিডিং হয়ে থাকলে অতি দ্রুত আপনাকে আলট্রাসনোগ্রাফি করে দেখতে হবে বাচ্চার হার্টবিট ঠিক আছে কিনা দেখে নিতে হবে বা নবজাতক আছে কি না

গর্ভবতী অবস্থায় অতিরিক্ত বমি হলে করণীয় কি

গর্ভবতী অবস্থায় অতিরিক্ত বমি হলে করণীয় কি আপনারা জানেন গর্ব অবস্থায় ধরেইনি আমাদের গর্ভাবস্থায় বমি হবে। সাধারণত গর্ভাবস্থায় কোলেস্টেরল একটি হরমোন বেড়ে যায় আর একটি রয়েছে এ সি জি হরমোন এইগুলো কিছু হরমোনের কারণে সাধারণত গর্ভাবস্থায় বমি হয়ে থাকে। আপনারা সাধারণত বমির ঔষধ খেয়ে থাকেন যেন বমিটা ভালো হয়ে যায়। কিন্তু যদি খুব বেশি হয়ে যা। তাহলে কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। ডিহাইড্রেশন হতে পারে তারপর কিছু ভিটামিন এর অভাব এর কারণে যদি দীর্ঘদিন যাবত এ ধরনের বমি হয়ে থাকে বিহাইড্রেশন বা কিছু ভিটামিনের অভাবে এই ঘটনাটি হতে পারে।

আর বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে কোন নার্ভের সমস্যার কারণে অতিরিক্ত বমি হয়ে থাকে তাদেরকে সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি করে থাকে এবং সাধারণত প্রথম তাদের খাবার বন্ধ থাকে স্যালাইন দিয়ে থাকে। স্যালাইন টা কতটুকু ডজে দেবে সেটা হিসাব করে দিয়ে থাকে স্যালাইন এর ভিতরে গ্লুকোজ কিছু নিউটিলাইজ থাকে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড সবকিছু হিসাব করে স্যালাইনের পরিমাণটি গর্ভবতী মাকে দিয়ে থাকে। তার সাথে ভিটামিন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি দিয়ে থাকে খাওয়ার প্রতি অনিয়া আসতে পারে যা করবেন ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা আগ্রহ আসবে 

তাকে অল্প অল্প খাবার দিতে হবে এবং শুকনো জাতীয় খাবার দিবেন। শুকনো জাতীয় খাবার ফলে তাদের খাবার আগ্রহ আস। তখন আস্তে আস্তে অল্প অল্প খাবারটা আমরা দিয়ে থাকি এবং যখন স্বাভাবিক খাবার খেতে পারে। ফ্রি ইলেক্ট্রোলাইজ ব্যালেন্স নাই তখন তাদেরকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দিয়ে থাকে সাধারণত তিন থেকে চার মাস গর্ভবতী মায়েদের বমি বমি ভাব হয়ে থাকে এবং তিন থেকে চার মাসের জন্য একটা বমি সাপ্লিমেন্ট সাজেস্ট করে থাকে বা গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকে তাদেরও বমির সমস্যা থাকতে পারে। বমির সাথে গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে এটা কন্ট্রোল করা যায়।

গর্ভবতী অবস্থায় বেস্ট ব্যথা ও কোমর বেথা হয় কেন

গর্ভবতী অবস্থায় বেস্ট ব্যথা ও কোমর বেথা হয় কেন প্রথমে আপনাদের কাছে বেস্ট ব্যথার কেন হয় তার সম্পর্কে আলোচনা করব গর্ভা অবস্থা সাধারণত বেশ কিছু হরমোনাল পরিবর্তন হয়ে থাকে। গর্ভধারণের বিভিন্ন লক্ষণ দেখা যায় স্তনে ব্যাথা ফুলিয়ে যাওয়া অন্যান্য সংবেদনশীলতা বাড়ার অন্যতম কারণ গর্ভাবস্থায় মূলত হরমোনের পরিবর্তন ঘটে হিউম্যান অর্গানগু। গর্ভধারণের গুরুত্বপূর্ণ ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর্যন্ত হিউম্যান করিও নো টি হরমোন বেড়ে যায় এ হরমোন মূলত প্লাস বা গর্ভফুল বলা হয়। এই গর্ভফুল কে তৈরি করে করে ডিম্বাশয় কে কলেস্ট্রল তৈরি করতে সাহায্য করে।

এটি স্তনের টিস্যুকে হরমোনাল পরিবর্তন আনে এবং দুধ উৎপাদন করতে সাহায্য করে দ্বিতীয়তঃ এস্ট্রোজেন হরমোন বৃদ্ধি পায় গর্ভা অবস্থায় পুরো সময় এস্ট্রোজেন হরমোন স্তনের দুধ উৎপাদন নালি
যেটাকে আমরা ডার্ক বলে থাকি বা মানি বন্দি এইডার গঠন করতে সাহায্য করে রক্তবৃদ্ধি করতে সাহায্য করে আর স্তনকে ফোলা ফোলা ভাব সৃষ্টি করতে পারে। প্রজেস্টের হরমোন এটি স্তনে  গ্রন্থি গুলোকে বড় করতে সাহায্য করে ভবিষ্যতে দুধ উৎপাদনের সাহায্য করে স্তনের টিস্যু গুলো নরম হয় সেই কারণে স্তন ব্যথা করতে থাকে ব্যথার অনুভূতি বাড়াতে থাকে।

সবাই বলে কোমরে ব্যথা কোমরে ব্যথার জন্য কিছু কারণ রয়েছে গর্ভাবস্থার সময় মায়েদের ওজন বৃদ্ধি এই বাড়তি ওজনের জন্য কোন কোন সময়  কোমর ব্যাথা করে তাছাড়া দেখা যায় হরমোনের পরিবর্তন হয় এই হরমোনি পরিবর্তনের জন্য। কিছু পানি জাতীয় ধরে রাখে শরীরে ফুলে যায় ব্রণ গুলো হরমোনের ইফেক্ট এর জন্য কোমর পা এবং হাঁটু ফুলতে থাকে গর্ভাবস্থায় কোমর ব্যাথাটা খুব কমন সবারই কম বেশি হয়ে থাকে বেশিরভাগ মায়ের কোষ্ঠকাঠিন্য জন্য কোমর ব্যাথা হতে পারে আবার কোন কোন সময়ে জরায়ু সংকোচন প্রসরন ব্যাপারটি ঘটবে তখন কোমর ব্যথা অনুভব করবে গর্ভবতী মা।

শেষ কথা-গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার

গর্ভবতী অবস্থায় যেসব মায়েদেরযত্ন করা দরকার যে সব মায়েদেরযত্ন করা দরকার। এবং আপনারা গর্ভবতী মায়েদের বিশেষভাবে দেখাশোনা করবেন এবং তাদের খাবার এবং অন্যান্য জিনিসের ওপর  তদারকি করবেন। আর এর মতো অবস্থায় আপনারা পরিবার পরিকল্পনা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দেখাশোনা এবং খাবারদাবারের দিকে লক্ষ্য রাখবেন । নারী তার জীবনের একটি অংশ হচ্ছে তার গর্ভবতী অবস্থায় মানসিক পরিবর্তন ঘটে। আপনারা নিয়মিত তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করবেন এবং মা ও শিশু কেমন আছে তা নিশ্চিত করার জন্য আলট্রাসনোগ্রাফি, রক্তচাপ, ওজন, এবং রক্ত পরীক্ষা করাইয়। 

গর্ভবতী মায়ের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে এই সময় তাদের মানসিক চাপ এবং তাদের মধ্যে এক ধরনের হরমোন নিঃসরিত হয় তার কারণে তাদের উদ্বেগ বেড়ে যায়। বিষন্নতা হলো এমন একটি সমস্যা যা মানুষের বিকাশে বাধা দান করে। মন খারাপ থাকে কিছু করতে ভালো লাগে । এ সময় আপনি আপনার পার্টনারকে সাপোর্ট দিবেন যাতে সে বিষন্নতা মাঝে না পড়ে। আপনি তাকে মাসে দুইবার করে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন যাতে কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়। এবং সে যদি মানসিক চিন্তার মধ্যে থাকে পরিবারের সবাই মিলে তাকে ভালোবাসা এবং তার সাথে হাটাহাটি করবেন।

আপনি আপনার পার্টনারের বিশ্রাম ঘুম ব্যাপারটি দেখতে হবে সে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমাচ্ছে নাকি গর্ভবতী অবস্থায় মায়েদের ঘুম ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা দরকার এবং দিনে ছোট্ট একটি বিরতি ও বিশ্রাম নেওয়া দরকার এবং আপনি যখন শোবেন সে যেন বাম কাজ হয় শুয়ে থাকে এইটা সবচেয়ে উপকারী কারণ এইটা দ্বারা রক্ত সঞ্চালন ভালো করে প্রত্যেকটি শিরায় অক্সিজেন পৌঁছাতে সাহায্য করে। আর তার শারীরিক অল্প পরিসরে হালকা ব্যায়ামগুলো তার জন্য দরকার গর্ভবতী অবস্থায় বেশি হাঁটাহাঁটি করা যাবে না প্রতিদিন আপনি সকালে বা বিকালে ২০ থেকে ২৫ মিনিট হাটাহাটি করবেন। এটি করলে আপনার শরীরের উপকার হবে।

তবে লক্ষ্য রাখতে হবে কোন ধরনের ভারী কাজ যেন না করেন। গর্ব অবস্থায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা মাধ্যমে মন ভালো থাকে গর্ভাবস্থায়। কিছু কিছু খাবার থেকে বিরত থাকবেন যেমন অতিরিক্ত চা কফি তেলে ভাজা খাবার গুলো কম খাবেন এতে ক্ষতিকর কিছু অভ্যাস থাকলে চলবে ধুমপান ও মদ পান থেকে বিরত থাকতেন বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় একজন নারী সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তার স্বামী এবং পরিবারের অন্যদের তারা যদি ভালোবাসা ও যত্ন দিয়ে পাশে থাকে তাহলে এই সময় সহজেই পার করতে পারবেন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url