বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন

বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন আপনি কি জানেন। এখন ঘন ঘন এলার্জি রিয়েকশন হচ্ছে শরীরের চুলকানি হতেছে গা ফুলে যাচ্ছে অস্বস্তি লাগছে যেটা আগে হতো না এই ঘটনা গুলো বেশি বেড়েছে করোনার পর থেকে। তা আমরা নিজে জানব।

বর্তমান-সময়ে-দাউদ-ও-এলার্জি-এর-প্রভাব-বাড়ছে-কেন

আপনারা অনেকে জানতে চাচ্ছেন এটা কেন হয় বা এইটার ব্যাপারে আমাদের করণীয় কি আসলে বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন ব্যাপারটা হচ্ছে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা করোনার সময় বেশ কয়েকবার ভ্যাকসিন নিয়েছি অনেকে ওষুধ খেয়েছেন।

পেজ সূচিপত্রঃবর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন

বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন

বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন। বর্তমান সময়ে এগুলোর প্রভাব বেড়েই চলে যায় এতে মানুষ ভোগান্তি বেড়েই চলেছে। দাউদ ও এলার্জি কি তা আপনাদের সাথে আলোচনা করা হলো প্রথমে দাউদ কেন হয় এ বিষয়টি আপনাদের কে জানাবো দাউদ কেন হয়। প্রায় মানুষের সমস্যা দেখা দেয় দাউদ ও অ্যালার্জি এটা বর্তমানে বড় আকারে দেখা যাচ্ছে মূলত এটা হওয়ার কারণ মানুষের শরীরে প্রকৃতির সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। যদি আপনারা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান তাহলে পরিবেশ ও খাদ্যবাস এবং জীবনযাত্রা মান উন্নত করতে হবে আপনি দেখছেন বর্তমানে চর্মরোগ নানা ধরনের হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন তার বিস্তারিত লিংক

বিশেষ করে দাউদ এটি [ ফাঙ্গাস ইনফেকশন ] আর এলার্জি ব্যাপক হারে বাড়ছে এ দুই সমস্যা কেবল নিজ সমস্যা নয় এটি সামাজিকভাবে ও বাড়ছে। দাউদ হচ্ছে এক ধরনের ছত্রাক [ ফাঙ্গাল ] আমরা জেনে থাকি এইটা চর্ম জনিত রোগ এলার্জি হচ্ছে শরীরের  সিস্টেমের অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া খাবেন জেনে অবাক হবেন এই দুইটি রোগের প্রভাব বাড়ার পিছনে রয়েছে আমাদের আধুনিক জীবন ব্যবস্থা, পরিবেশ দূষণ থেকে শুরু করে খাদ্য ভেজাল আরো রয়েছে মানুষের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক এর ব্যবহার বাড়ার কারণে মানসিক চাপ এবং জলবায়ু পরিবর্তন কারণ জন্য বাড়ছে এই ধরনের সমস্যা।

আপনারা মৌসুম পরিবর্তনের কারণে যেগুলো সমস্যার সমাধান করছেন। তার মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে দাউদ এটি ছত্রাক বৃদ্ধির অনুকূল পরিবেশ গুলো হচ্ছে উষ্ণ আর্দ্র আওয়বাহা ও পরিবেশ এর কারণে জীবাণুগুলো খুব শীঘ্রই বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সময়ে দাউদ এবং এলার্জি প্রভাব এতটাই বেড়ে যাচ্ছে এইগুলো কারণে জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ, খাদ্যে নানা ধরনের ভেজাল মানুষে খাদ্য ভাসে পরিবর্তন আসছে। সচেতনতা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা বাড়াতে হবে। দাউদ ভায়ানার্জি হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। 

এদিকে খেয়াল রাখবেন ভেজাল মুক্ত খাবার এবং কসমেটিক প্রসাধনী ব্যবহার কম করতে হবে। এলার্জি সৃষ্টিকারী এগুলো জিনিস মানব শরীরে প্রায় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় ডাক্তারখান বলেছে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবহার করে দাউদের এর জন্য অ্যান্টিফাঙ্গাল ঔষধ ব্যবহার করা এবং এলার্জির জন্য এন্টিহিস্টামিন ব্যবহার করে থাকে গবেষণা করে দেখা গিয়েছে উন্নত মানি ভ্যাকসিন ব্যবহার করতে হবে।

দাউদ চুলকানি নির্মূল হবে ৩ দিনে 

দাউদ চুলকানি নির্মূল হবে ৩ দিনে। কোন প্রকারের ত্বকের সমস্যা হাজার চুলকানি এই সমস্যাগুলি প্রাণনাশক সমস্যা না কিন্তু একজন মানুষ পক্ষে যে জাহান্নাম করে দেয় তা কোন সন্দেহ নেই। এ সমস্যা হলে জ্বালা-যন্ত্রণা চুলকানি তার সাথে সাথে সমাজের মানুষের চোখে ঘৃণার পাত্র এবং অবহেলার পাত্র হয়ে ওঠে যতদিন এই সমস্যা আমরা পোশাকের লুকিয়ে রাখতে পারি ততদিন আমরা জনসমাগমে এই সমস্যা যখন দিন দিনে পোশাকের বাইরে থাকে তার পরিণাম আমি আপনি সকলেই জানেন এই সমস্যার জন্য প্রচুর লোক রয়েছে হাজার হাজার টাকা খরচ করে মেডিসিন, ইনজেকশন, মলম ব্যবহার করার পরেও উপকার পাননি।
দাউদ-চুলকানি-নির্মূল-হবে-৩-দিনে



স্কিন ডিজিস বা চর্মরোগ তখনই ঠিক হবে যদি আপনি নিজে সমাধান চান আপনি যদি নিজে না চান তাহলে সমস্যার সমাধান হবে না। আপনি যত লক্ষাধিক টাকা খরচ করুন না কেন। তার কারণ আমাদের যেসব ত্বকের সমস্যা দেখা যায় তা ম্যাক্সিমাম ফাংগাল ইনফেকশন আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত ফাংগাল ইনফেকশন মেরে ফেলতে পারতেছি বা পরবর্তী ক্ষেত্রে এ ফাংগাছ যাতে আবার নতুন করে বাসা না বাধে বা নতুন করে জাল বিস্তার না করে সে বিষয়টা কিন্তু মনে রাখতে হবে সে কথা মাথায় রেখে কয়েকটা স্টেপ অবশ্যই মনে রাখতে হবে এবং সেইগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে শরীরের যে

 সমস্ত অঙ্গ বেশি ঘামে অথবা বেশি ঘাম নির্গত হয় যেমন মনে করেন আমাদের জাহাঙ্গের প্রাইভেট পাটের সাইটে এবং বগলের মধ্যে আমাদের গলার নিচের অংশে মহিলাদের বেস্ট এর নিচে অংশে এই সমস্ত এই ফাঙ্গাল ইনফেকশন হতে দেখতে পাওয়া যায় তার কারণে সমস্ত দীর্ঘ সময় ধরে ঘামে ভিজে থাকে এবং সেই ঘামের মধ্যে সৃষ্টি হয় ফাংগাল সেখানে খুব সহজে জাল বিস্তার করতে পারে তাই সব সময় চেষ্টা করতে হবে জায়গা করে পরিষ্কার রাখতে সেই জায়গাগুলো শুকনো থাকে। আপনার শরীরে যে জায়গা গুলোতে ইনফেকশন হবে সব সময় সুতির কাপড় সে জায়গা গুলোতে মুছে ফেলার চেষ্টা

করুন এছাড়া আপনি যে স্থানে গেলে শরীরে ঘাম নির্গত হওয়ার সম্ভাবনা থা। সেইগুলো জায়গাগুলো এড়িয়ে চলতে হবে সারাদিনে অন্তত আপনার দুইবার কাপড়  পরিবর্তন করতে হবে। আপনার সমস্ত কাপড় পরিবর্তন না করলে কিন্তু আপনার আন্ডার গার্মেন্টস দুইবার চেঞ্জ করুন প্রত্যেকবার আপনার আন্ডার গার্মেন্ট ভালো করে ধুয়ে নিন এবং কড়া রোদে শুকানোর চেষ্টা করুন এখন চলুন সেই ম্যাজিক ওষুধের কথা জেনে নিন সর্বপ্রথম এক গ্লাস পানি নিয়ে সেটা চুলায় ফুটতে দেন পানি যখন ফুটতে শুরু করবে তার মধ্যে এক চামচ খাদ্য লবণ অ্যাড করে চুলার আগুনটি বন্ধ করে দেন মিশ্রণগুলো ভালো।

করে মিশিয়ে নিয়ে প্রথম কুসুম গরম অবস্থাতে তার মধ্যে গজ বা কটনের কাপড় ডুবিয়ে নিয়ে ইনফেক্টেড জায়গাগুলো ভালোভাবে ঘষে দুই তিনবার ধুয়ে ফেলুন এক্ষেত্রে কি হবে যখন ওই লবণ পানি দিয়ে আপনার ইনসেক্ট এর এরিয়া গুলো ধুয়ে ফেলবেন এবং ইনফেক্টেড জায়গা থেকে চ্যাট চেটে এক ধরনের রস নির্গত হয় সেই সমস্ত রসগুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে আপনার ইনসেক্টেড এরিয়া গুলোতে যেগুলো এর সেল থাকবে সেইগুলো সরে যাবেন যার ফলে পরবর্তীতে ব্যবহার করব আপনার স্কিনের ভেতর পর্যন্ত প্রবেশ করবেন সহজে আপনি এখান থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়। আপনারা জেনে অবাক হবেন আমাদের শরীরে যেগুলো জিনিস হয় রাতে যেমন মহল্লায় পাহারা দেয় তেমন আমাদের শরীরের দিনে রাতে টহল দেয় ক্ষতিকর জীবাণু থেকে রক্ষা করার জন্য আমরা যে প্রতিদিন অপরিষ্কার কত কিছুই খায়।  বাতাসে ভেসে থাকা কত জীবাণু এ পাহারাদারদের ধরাও পাকড়াও করে নিশ্চিহ্ন করে দেয় আমরা কিছু টেরও পাই না এটাই আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা তবে এটা সব সময় নিখুত ভাবে কাজ করে না যার কারণে এলার্জি অনুভব করে থাকি এলার্জি এটা ভয়ের কিছু না এবং কিছু ক্ষেত্রে এলার্জি প্রাণভাতী হতে পারে।

এটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ । সাধারণত এলার্জির চিকিৎসা দুই ধরনের প্রথম ধাপটি হচ্ছে আপনি হতে না দেওয়া আপনার শরীর যাকে শত্রু মনে করে তাকে আপনার কাছে ঘেষতে না দেওয়া দ্বিতীয় পদ্ধতিটা হল সেই অস্বস্তিগুলো কমানোর জন্য চিকিৎসা প্রথম উপায় নিয়ে বলি যে জিনিস নিয়ে আপনার এলার্জিই সেটা আপনার কাছে আসতে দেবেন না তাহলে আপনার শরীরের পাহারাদার গুলো অযথা মারামারি করার জন্য কাউকে পাবে না আপনারও কোন যন্ত্রণা অনুভব হবে না তবে ঠিক কিসের আপনার এলার্জি সেটাই খুঁজে বের করতে একটু গোয়েন্দাগিরি করতে হবে দেখতে হবে ।

আপনার কোন খাবার খেলে গা চুলকায় সে খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। যেগুলো এলার্জি জেনে নেন ডাস্ট মাইন্ড এগুলো হল ছোট ছোট এক ধরনের পোকা যা আমরা চোখে দেখতে পাই না। আপনারা যেগুলো খাবার এড়িয়ে চলবেন  [ গরুর মাংস, খাসির মাংস, মুরগির ডিম, হাঁসের ডিম] ইত্যাদি খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন। আমাদের শরীরে জামা থেকে যেগুলো মৃত কোষ থাকে ওইগুলো খেয়ে থাকে আমাদের চামড়া থেকে প্রায় মৃত কোষ প্রতিদিন ছড়িয়ে পড়ছে বিছানায় কার্পেটে ছোফায় এসব জায়গায় বাসা বাঁধছে জাস্ট মাইন্ড এটা এলার্জি লক্ষণ কিন্তু এটাকে চোখে দেখা যায় না তাই ধরতে পারা কঠিন।

এইটা দূরে রাখার জন্য আপনার বিছানার চাদর সপ্তাহে একবার করে গরম পানি ধুয়ে দিন যেসব জিনিস ধোয়া যায় না ওইগুলো জিনিস কম ব্যবহার করবেন বিছানায় বসানোর সময় ভালো একটা
মার্কস পড়তে হবে। আর যেসব জিনিস ভেজা কাপড় মোচা যায় ওইগুলো ভালো করে মজা দিয়েন আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে, যেইগুলো খাবার আপনার চুলকানি অনুভব করবে সেগুলো খাবার আপনি এড়িয়ে চলবেন সেটা থেকে আপনার শরীরে এলার্জি বাড়তে পারবে যেটা আপনার জন্য কষ্টদায়ক হবে ওইগুলি খাবার আপনি এড়িয়ে চলবেন

এলার্জি জাতীয় খাবার কি কি

এলার্জি জাতীয় খাবার কি কি। এলার্জি খুবই কমন একটা সমস্যা প্রত্যেকটি পরিবারেই এলার্জিতে আক্রান্ত রোগীর দেখা পাওয়া যায় [ লালচে দাগ, ফুসকুড়ি, চুলকানি, ঠোঁট ফুলে যাওয়া, হাচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, বুক ব্যাথা, শ্বাস নিতে না পারা, বমি পেট ফোলা, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, চেতনা হারানো, রক্তের চাপ কমে ] যাওয়া ইত্যাদি নানা রোগ বেড়ে যাওয়ার স্পেস শিভ খাবার আইটেম খাবারে এলার্জি আছে অনেকেই জানে না না জেনে কোন এলার্জি খাবার খেয়ে ফেললে শরীরে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এটি কখনো কখনো হালকা কখনো


খুবই গুরুতর হতে পারে তাই হাওয়া খাওয়ার আগে আপনার এলার্জির সমস্যা সচেতন থাকা খুবই জরুরী এইটা বলা মুশকিল কোন খাবারে কারণে আপনার রোগ বেড়ে যাচ্ছে সাধারণত যেসব খাবার এলার্জির রোগ বেড়ে যায় সেসব খাবার সম্পর্কে আজকে আমরা জানবো। একজনার যে খাবার এলার্জি হয় অন্যজন নাও হতে পারে জেনে নিন যে খাবারগুলো বিশ্বের সবথেকে বেশি মানুষ এলার্জিতে ভুগেন দুধ একটি এলার্জি ঠিক খাবার কম বয়সী শিশুদের মধ্যে আড়াই শতাংশ শিশুর দুধে এলার্জি থাকে ডিম বেশিরভাগ সময়ে হাঁসের ডিমে এলার্জি থাকে ডিমের সাদা বা কুসুম দুইটাতে অ্যালার্জি হতে পারে মাংস

 গরুর মাংস একটি এলার্জি খাবার গরুর মাংস খেলে এলার্জি বেড়ে যেতে পারে ফলও সবজি বেশ কিছু ফল ও সবজি থেকে অনেকেরই এলার্জি হতে পারে বেগুনের মধ্যে অন্যতম তবে গাজর টমেটো লাল শাক ইত্যাদি এলার্জি সমস্যা হবেন সেলফিশ এটা খুবই কমন চিংড়ি, কাঁকড়া, শামুক জাতীয় খাবার যা শক্ত খোল রয়েছে তার থেকে বিশেষ করে এলার্জি হয় সাত শতাংশ মানুষের চিনা বাদাম এটা খাওয়ার ফলে অনেকেরই আলো যেতে পারে মাছ কোন এক বিশেষ প্রকার মাঝে এলার্জি থাকে যেমন বোয়াল মাছ আবার অনেকেরও সালমান টোনা সামুদ্রিক মাছ খেলে এলার্জি হয় তাই সামুদ্রিক মাছ না খাওয়াই ভালো বিশেষ করে ইলিশ।

 দাউদ রোগ কেন হচ্ছে তা জেনে নিন

দাউদ রোগ কেন হচ্ছে তা জেনে নিন। আজকে আপনাদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলব চর্মরোগ বা দাউদ নিয়ে। ত্বকের দাউদটা এটা এক ধরনের ফাঙ্গাস সবাই ফাঙ্গাস বলে কেউ দাউদ ব। গোল গোল চাকা চাকা দেখায় এই দাউদটা খুবই বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে এবং এইটা বর্তমান সময়ে আরো বেশি দেখা যাচ্ছে তাও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে যেমন শরীরে হয় রানের চিপায় হয় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মাথায় হয় আরো ক্ষেত্রে হাতে পায়ে হয় হয়ে থাকে আগে দেখা গিয়েছে দাউদটি দুই থেকে চার সপ্তাহ ওষুধ খেত সপ্তাহে একটি করে ক্রিম লাগাতো সেরে যেত।
দাউদ-রোগ-কেন-হচ্ছে-তা-জেনে-নিন


বর্তমানে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ওষুধ সেবন করা কারণে হয়ে থাকে এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এস্টোরিড উপাদান ব্যবহার করা ইনজেকশন খাওয়ার ইস্টারয়েড ব্যবহার করে থাকে এ ওষুধটা এমন ধরনের যেটা সাময়িক সময়ের জন্য কমিয়ে দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাই দেয় ফলে এর পরে দীর্ঘ সময় ওষুধ খেতে হয়। আগে যে ওষুধে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহে কাজ হতো সেটা এখন চার থেকে ১২ সপ্তাহ লাগতেছে যার ফলে রোগীর কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের মেডিসিন ব্যবহার করেন না আপনি চিকিৎসা করেন তাহলে দুই মাসের মধ্যে ভালো হয়।

যাচ্ছে আপনি যদি এক মাস দেরি করে চিকিৎসা শুরু করেন দেখা গেল এটা আপনার জন্য পরে পাঁচ মাস লাগতে পারে আপনারা কেউ ফার্মেসী থেকে ঔষধডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন ওষুধ নেবেন না এবং ডাক্তার সাহেব যতদিন ওষুধ ব্যবহার করতে বলবেন সত্যদিন আপনার ব্যবহার করতে হবে।

আবহাওয়া পরিবর্তনে এলার্জি কেন বাড়ছে

আবহাওয়া পরিবর্তনে এলার্জি কেন বাড়ছে। আপনারা জানবেন এই যে গরম কাল চলে শীত আসবে। এই মাঝখানে যে সময়টা সিজিনালপরিবর্তনের কারণে যে পরিস্থিতি এনে দেয় এলার্জির প্রবণতা মানেই সর্দি নাক দিয়ে জল পড়া হাঁচি,সেলেসা, বুক জাম হওয়া কাশি হতে পারা এটা শুকনো হতে পারে। গায়ের চাকা চাকা হয়ে চুলকানি হওয়া এই সমস্ত জিনিসগুলো বৃদ্ধি পায়। এই সময় অনেক চুলকানি অনুভব হয়। এবং সময় পরিবর্তনের সময় অনেক কিছু ফুল ফোটে নতুন রকমের সব সবজি সমস্ত দেখা যায় সেই সময় এই যে একটা সময়ের পরিবর্তন নতুনত্ব দেখা যাচ্ছে পরিমাণে পোলেন রিলিজ হলে আরো

 কিছু ভাইরাস একমত ফেয়ারে প্রচুর মানুষের গলা শুকিয়ে যায় গলার মধ্যে মনে হয় কাঁটা দিয়েছে সেজন্য কাশি চালু হয় অনেক মানুষের গলা চুলকায় কাশি হয় এবং শরীরে নানা রিএকশন দেখা দেয় বর্তমান সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে অনেক কিছুরই কারণে এলার্জি বাড়ছে ভেজাল খাদ্যের কারণে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে আসতেছে আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে সেটা দ্বিগুণ পরিমাণে এলার্জি বাড়ছে যেতে মানুষ ভোগান্তি বাড়ছে।

আধুনিক খাদ্যাভ্যাসে এলার্জি কেন বাড়ছে

আধুনিক খাদ্যাভ্যাসে এলার্জি কেন বাড়ছে। মানব সমাজ বর্তমানে উন্নত জীবন যাত্রার লক্ষ্যে মানুষের খাদ্যাভাস অনেকটাই পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। এবং মানুষ অতীতে প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া খাবারের উপর নির্ভরশীল ছিল। বর্তমানে মানুষ সময়ের উপর নির্ভর করে খাদ্যভাস পরিবর্তন ঘটে ছে তাতে মানব শরীরে নানা ধরন। কিছু পরিবর্তন দেখা গেছে মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে তার কারণে শরীরে এলার্জি মতো অনেক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। বর্তমান সময়ে খাবার গুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের নানান খাদ্যে এলার্জি দেখা যা।এই সমস্যাটা হচ্ছে।

 শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক এবং সকল বয়সী মানুষদের এ এলার্জির শিকার হচ্ছে। আধুনিক সময় খাদ্যঘাষের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। যেমন প্রক্রিয়াজাত খাবারের ব্যবহার অনেকটাই বেড়ে গেছে এখন মানুষ ভাত, ডাল, শাক-সবজির এগুলোর পরিবর্তে রেডিমেড খাবার এর চাহিদা অনেকটাই বেড়ে গেছে। এবং সংরক্ষণের প্রবণতা বেড়ে গেছে। যাতে করে খাবারের রাসায়নিক এর ব্যবহার দীর্ঘ সময় খাবার সংরক্ষণ করে রাখে। আর মানুষ খাবারকে লোভনীয় করার জন্য খাবারের ফুড কালার ব্যবহার করতে। এটা মানবদেহে অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি দ্রব্য যার ফলে মানবদেহে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

আরও রয়েছে। আধুনিক কৃষি ব্যবহার করে ফসলের জিনগত পরিবর্তন করছে। যাতে করে বাড়ছে উৎপাদন এবং আরো বাড়ছে কীটনাশকের ব্যবহার করার প্রবণতা বর্তমান সময়ে ফাস্টফোর্ড ও ওয়েস্টার্ন খাবারের ব্যবহার বাড়। বার্গার, পিজ্জা, ফ্রাই চিকেন এগুলো চাহিদা দিন দিন বাড়ছে যার ফলে আমাদের নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আপনারা যদি ওর্গানিক খাবার থেকে দূরে থাকেন তাহলে এ সমস্যা কখনোই সমাধান হবে না প্রাকৃতিকভাবে যেগুলো খাবার উৎপাদন করা হয় ওইগুলি খাওয়া দরকার আধুনিক সময় আমাদের জীবনকে সহজ করার জন্য প্রাকৃতিক খাবারের দিকে ফিরে আসতে হবে।

পোষা প্রাণীতে এলার্জি কেন হয়

পোষা প্রাণীতে এলার্জি কেন হয়। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে মানুষের জীবন যাপনের পোষা প্রাণীকে যেভাবে আপন করে নিচ্ছে। যেমন, কুকুর, বিড়াল, পাখি,খগরোশ, এমন কি মাছ ইত্যাদি এগুলো মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গীতে পরিবর্তন হতেছে। প্রাণী-পোষার মাধ্যমে মানুষের যে একাকীত্ব ভাব রয়েছে সেটা দূর হয়। এবং এটার কারণে মানসিক প্রশান্তি আর পরিবারে আনন্দ যোগায় তবে এটা অনেক সময় দেখা গিয়েছে এসব প্রাণী মানুষের কাছে আসে মানুষের হাঁচি, কাশি, চুলকানি, চোখে লাল হওয়া শ্বাসকষ্টের মত নানান সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে চুলকানি বা এলার্জির মত সমস্যাগুলো দেখা দেয়।

বর্তমান সময়ে  প্রাণী পোষা একটি শখে পরিণত হয়েছে। এই শখের জন্য আপনাদেরকে এর বড় একটি মাশুল দিতে হবে। সেটা হচ্ছে পোষা প্রাণী তে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে যেটা মানব দেহে চুলকানি এবং চর্মরোগ এর মত ভয়াবহ রোগ হতে পারে পোষা প্রাণীতে গায়ে লেগে থাকা ছোট্ট ছোট্ট কণা গুলো অনুজীব যা খালি চোখে আমরা দেখতে পারিনা। যদি দেখতে পারতাম তাহলে এই ভুলটা মোটেও করতাম না। এটা অনেক প্রাণী থেকেই এলার্জি ছড়াতে পারে তেলাপোকা মাধ্যমে যেটা ছড়ায়। পোষা প্রাণীতে এলার্জি বিড়াল ও কুকুরের শরীর থেকে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লোম দ্বারা আবৃত থাকে ।

তাদের শরীর থেকে মৃত ত্বক ঘরে পড়ে এবং সেইটা বাতাসের সাথে ভেসে বেড়াই সেটা আমাদের শরীরে শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে প্রবেশ করে। বিড়াল বা কুকুর তাদের শরীর চাটতে গিয়ে যে লালা ছড়ায় সেটার মাধ্যমে এলার্জি ছড়ায় এবং মল-মূত্র বিশেষ করে ইঁদুর ও খরগোশ জাতীয় মাধ্যমেও ছড়াই বিশেষ করে শুকনো মুহূর্তের অনু গুলি প্রবেশ করে বাতাসে মাধ্যমে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা করে পালক বা পাখির ময়লা যেমন তোতা, কবুতর আরো যেগুলো পাখি রয়েছে পাল কের ধোলা এবং শুকনা মল এলার্জি জন্য দায়ী হতে পারে। সঠিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে তাহলে এই সমস্যাটি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

নতুন প্রজন্মে এলার্জি কেন বাড়ছে

নতুন প্রজন্মে এলার্জি কেন বাড়ছে। এর কারণগুলো জেনে থাকা আপনাদের উচিত। মানুষ যতই উন্নতি দিকে যাচ্ছে আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সম্মুখীন হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম একটি বড় সমস্যা হচ্ছে এলার্জি আগের প্রজন্ম গুলো এলার্জি প্রকোপ তুলনামূলক কম ছিল আজকের এই নতুন প্রজন্মে যে ধরনের এলার্জি দ্রুত গতিতে বাড়ছে এবং শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদের এই সমস্যাটা বেশি দেখা যাচ্ছে তারা বিভিন্ন ধরনের এলার্জিতে ভুগতেছে। এলার্জি আপনার শরীরে যে ধরনের প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে আপনার শরীরে ক্ষতিকর খাবার গুলো খেলে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

 ব্যবস্থা অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় এটাকে এলার্জি বল। যেমন যেগুলো খাদ্যে এলার্জি দুধ, ডিম, সমুদ্রিক মাছ, বাদাম ইত্যাদি খাবারগুলো খেলে এলার্জি হতে পারে। যেমন ত্বকের এলার্জি রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার যেমন কেমিক্যাল যুক্ত প্রসাধনী এইগুলি ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বকের চর্মরোগ দেখা দেয়। নতুন প্রজন্ম যেভাবে এলার্জি বাড়ছে বর্তমানে শিশু ও তরুণরা তুলনামূলকভাবে এই সমস্যাতে আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। গবেষণা করে দেখা গেছে উন্নত বিশ্বের প্রতি ১০ জন শিশুর মধ্যে চারজন কোন না কোন এলার্জিতে আক্রান্ত হয়ে আছে বাংলাদেশ ও উন্নত দেশগুলো সংখ্যা এলার্জি প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আপনারা যে জানেন না এলার্জি বৃদ্ধির যেগুলি কারণ রয়েছে। যাদের পরিবারে আগে কোন না কোন এলার্জি ইতিহাস আছে তাদের সন্তানদের মধ্যে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং পরিবেশগত ভাবে। দূষিত বায়ু, রাসায়নিক মিশ্রিত খাবার, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, আরো রয়েছে আধুনিক খাদ্যাভ্যাস পোক ফাস্টফুড এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং কেমিক্যাল মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণ করার মাধ্যমে এলার্জির দিকে ঠেলে  দিচ্ছে। আধুনিক জীবন যাত্রার মাধ্যমে যেভাবে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে আজকের প্রজন্মের বাচ্চারা মোবাইল-ট্যাব-কম্পিউটারের আসক্ত থাকেন এবং খেলাধুলা কমে গেছে।

প্রাকৃতিক মেলামেশা নেই এবং একই ভাবে রাস্তার পাশে অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করার মাধ্যমে এই সমস্যাটা দেখা দিচ্ছে। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি নির্ভর জীবনযাত্র কারণে শারীরিক ও সচেতনতা দেখা দেয়। নতুন প্রজন্ম প্রাকৃতিক সংস্পর্শে থেকে দূরে চলে যাচ্ছে এই কারণে শরীরে প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে এলার্জি ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এবং মানসিক চাপ আজকে তরুণরা প্রতিযোগিতা মূলক শিক্ষার ব্যবস্থা এবং কর্ম সংকট সামাজিক চাপের কারণে দুর্বল হয়ে পড়ে যার ফলে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম প্রবল হয়ে এলার্জি দেখা দিতে পারে।

শেষ কথা-বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন

বর্তমান সময়ে দাউদ ও এলার্জি এর প্রভাব বাড়ছে কেন। আপনি এই বর্তমান সময়ে এই সমস্যার সমাধানটি খুঁজছেন দাউদ-ও এলার্জি প্রাকৃতিক ভাবে মানব শরীরে কাজ করে কিন্তু এই আধুনিক জীবনযাত্রার খাদ্যবাস এবং পরিবেশ দূষণ এর মত আর অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস এমনকি মানসিক চাপের কারণে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। বর্তমান সময়ে দাও এলার্জি আশঙ্কাজনক বৃদ্ধি পাচ্ছে। দাউদ হল এক ধরনের ছত্রাক তার দ্বারা চর্মরোগ বা ত্বককে বৃত্তাকার দাগ ও চুলকানির মত সৃষ্টি করে আর অপরদিকে এলার্জি এটা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

আর আমাদের শরীরে ক্ষতিকর খাবার গেলে তা প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়। যে গুলির মাধ্যমে এগুলো সমস্যা দেখা দেয় ধুলোবালি, পোষা প্রাণীর লোম, কিছু খাবার থেকে এবং ওষুধ বা রাসায়নিক পদার্থ থেকে দুটি সমস্যা বর্তমান সম য়ে এত বেশি ছড়িয়ে পড়েছে তা বোঝার জন্য আমাদের সামাজিক পরিবেশগত চিকিৎসা সংক্রান্ত জীবন যাত্রা বাধা প্রদান করতেছে। 

এইটা বর্তমান সময়ে এলার্জিও দাউদ বৃদ্ধির একটি জটিল সমস্যা এবং এটা আধুনিক জীবনযাত্রা ও পরিবেশ দূষণ ভেজাল খাবার মানসিক চাপ এবং এন্টিবায়োটিক অপব্যবহারের জন্য হয়ে থাকে। আমরা যদি এটার সঠিকভাবে স্বাস্থ্য বিধি নিষেধ না মেনে চলি এবং সুষম খাবার গ্রহণ করা আর মানসিক চাপ কমায় রাখতে হবে আর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে যাতে সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url